Home Posts tagged যুথিকা দাসের কবিতা
কবিতা গদ্যকবিতা

যুথিকা দাসের কবিতা- সভ্যতার মুখে

সভ্যতার মুখে যুথিকা দাস হায়রে মানব দেবতা তুমি এত কলুষিত? মসজিদ মন্দির গির্জা নয়, কখনো হয়নি অপবিত্র মুখিয়ে আছে দেবতারা নিম্নমুখী তাদের বিচারণ সুপ্ত নেত্র। অপবিত্র সে সব দেবতা যারা কুলুপ এঁটেছে মুখে, নারীদের গুপ্ত রক্ত পাঠ নিতে ব্যস্ত যারা দিনরাতে, নিতম্বযুক্তা দেবতা হাসবে কোন সুখে? মানুষের খোলস বিস্তারিত পড়ুন
কবিতা গদ্যকবিতা

যুথিকা দাসের কবিতা- এবং উচ্চারণ

এবং উচ্চারণ যুথিকা দাস তুমিই আমার বর্ণমালার প্রথম আকাশ, যে আকাশে প্রথম আঁকা বাঁকা লেখা নাম, তুমিই আমার প্রথম বর্ষের প্রথম প্রভাত, তোমার শোভায় ছড়াতাম আমার আত্মবিশ্বাস ব্যর্থ ধূসর মরুর বুকে এক বিকশিত কলি আমার প্রচেষ্টার প্রথম কণ্ঠে শেখা উচ্চারণ। কী করে বলে বুঝাই তুমিই আমার সূর্য, মেঘ মালায় ভাসিয়ে দেওয়া বিকেল রোদেলা আকাশের নিচে […]বিস্তারিত পড়ুন
কবিতা গদ্যকবিতা

যুথিকা দাসের কবিতা- বঁধুয়া! কেমন আছ?

বঁধুয়া! কেমন আছ? যুথিকা দাস লক্ষ লক্ষ জনতার ভিড়ে আজ কেমন আছো সোনালী বঁধুয়া বাংলাদেশ? লাল বেনারসী, সবুজ পাড়ে মানায় ভাল তোমায়, লাল সূরোজের টিপে, রক্ত লালে আলতা পায়ে। তোমার বুকের যে শান্ত নদী ধারা তাদের রঙ কী আছে ঠিক আগের মতন? তোমার ধূলোকণার ধূসরতায় কী সবুজ পড়েছে? সোনালী ধানের শীষে কী লক্ষ্মী পরশ দিয়েছে! […]বিস্তারিত পড়ুন
কবিতা গদ্যকবিতা

যুথিকা দাসের কবিতা- ছিটকে পড়া স্বপ্নতারা

ছিটকে পড়া স্বপ্নতারা। যুথিকা দাস। তুমি আমার নির্ঘুম রাতের ভোর প্রিয় মুজিবুর। প্রতিক্ষণ প্রতীক্ষিয়া থাকি একেক মুজিবের জন্য, যারা বুকের রক্তে লিখতে পারে নিজ স্বাধীনতার কথা, মাটির কথা, স্বাধীন হাওয়া, নিজ মাটির রূপকথা। বুক পেতে দেয় বুলেটের আগে, কণ্ঠ সোচ্চার থাকে প্রতিবাদে। স্বাধীনতার মন্ত্রণা যার বুকের বল তার কি মরণের আছে ভয়? তার কি জীবনের […]বিস্তারিত পড়ুন
কবিতা গদ্যকবিতা

যুথিকা দাসের কবিতা- ঈশান বঙ্গে

ঈশান বঙ্গে। যুথিকা দাস। ওগো ঈশান বঙ্গ জননী! অভাগার কোনবা পূণ্যে জন্ম হল তোমার কোলে জগন যীশুর ধাত্রী তুমি ওগো বঙ্গে। ঈশান লক্ষ্মী তুমি, হে বরাক নমামি, ধন্য হল অভাগার জন্ম, হিরে মুক্তা সোনার ফসলে ঘেরা সবুজে সবুজে। ভরে যায় প্রাণ মন, কল-কাকলীতে ঘুম ভাঙ্গে শুনি তব ঝরণার গীতে। রাজপথে ফেরিওয়ালার হাঁক দেখি মুক্ত বাতায়নে। […]বিস্তারিত পড়ুন
কবিতা

যুথিকা দাসের কবিতা

তাসের দেওয়াল কেমন এক গুমোট ধরা এ বাতাস শুষ্ক, পৃথিবীটাকে বুঝলাম আজ, তাসের দেওয়ালে বাঁধা সম্পর্ক বহর কেউ রাখেনা কারো খবর ঠিক যেমনটি রক্ত পিপাসু দানব চক্ষু। পরশ্রীকাতর বিষামৃত থালায়, পরমুখাপেক্ষী দানব ধর্ম আসলে না মানুষ নামের খোসায় কত মহা বিকৃত অতিমানব বাঁধে ঘর পুরো জন্মান্তর চৌদ্দ মহল ডুবে নিরেট আবর্জনার স্তুপে। পরের সুখে যারা […]বিস্তারিত পড়ুন
কবিতা

এবং প্রতিহিংসা- যুথিকা দাস।

পাল্টে গেল আকাশটা, পাল্টায়নি বাতাস, একেক ধ্বংসস্তুপের মিছিল হাঁটে, স্বৈরাচারী অপঘাতে, সভ্যতার রং পাল্টায়, গুলবাগের ধ্বংসাবশেষ, প্রতিহিংসা মেটাতে, পা মিলিয়েছিল দেহাতি আঞ্জুমারা! জানা ছিলনা কখন কোথায় তার শেষ, শব্দরা হাঁটে ধূসর বিকেলের সমানে। ডানা ভাঙা চড়ুই ধানশালিকের গন্ধ শুঁকে, বাউলের সুরে মেহেদি সুরে তান ধরে, রাঙিয়ে ছিল মন একটু আবেগের ভরে, এ পথ নয় শূন্য […]বিস্তারিত পড়ুন