‘কল্লোল’ তারাশঙ্কর : শরৎ এর সতর্ক উপলব্ধি (তৃতীয় পর্ব) ড. এস এ মুতাকাব্বির মাসুদ এই প্রথম অস্থির জীবনদর্শনের বৃত্ত ভেঙ্গে তারাশঙ্কর সুস্থ মাটিঘেঁষা সমাজজীবনের পটভূমিতে নিজেকে মেলে ধরলেন।বাংলাসাহিত্যের প্রথম আঞ্চলিক উপন্যাস ‘কয়লা কুঠি ‘(১৩২৯) যাঁর হাত দিয়ে বেরিয়ে এসেছিলো বিস্তারিত পড়ুন
Month: April 2018
শেষপর্যন্ত মুতাকাব্বির মাসুদ সেইতো ভালোবাসলে, ঘরও বাঁধলে, কোথা থেকে এলো কালবোশেখি ঝড়? ভেঙ্গে দিলো ঘর! সিনার ভেতর কুদরতি নহর, দোলনায় দুলে বরফ চুম্বন, সীদতি প্রেমের করকা! চোখের ভেতর জলের ডোবা ঢেউয়ের ভাঁজে সেই ব্যথা, যেখানে কেবল তুমি! তিথিগুলো আজ অতিথি, ফোঁটায় ঝরে দরিয়ার জল, কষ্টগুলো সাঁতার কাটে বিস্তারিত পড়ুন
ভণ্ডসাধু কিরণ আহমেদ সাধু বাবা ভীষণ রাগী রাগ কি এখন থামে হিস হিসিয়ে দিচ্ছে সবক মহান স্রষ্টা নামে। আমরা কি আর অত্তো বুঝি সাদা কিংবা কালো জগত জুড়ে দেখছি শুধু সাধু বাবার আলো। তারপরেও ভীষণ বেজার গমগমিয়ে বলে যতো দিবি আসবে ততো নয়তো যাবি জ্বলে। আমরা গরীব চাষাভূষা সব দিয়েছি তারে তবুও তার পেট ভরে […]বিস্তারিত পড়ুন
মানুষ দেখতে ইচ্ছে হয় বনফুল আমি চলেই যাবো! কী রেখে যাই তোমাদের করে মনুষ্যত্ব সম্মান ভালো-মন্দ-জ্ঞান হয়েছে লীন প্রেমময় কলুষিত জন্তুর মত এক সম্প্রদায় নির্দয় চরিত্রহীন রোগাক্রান্ত এক দুরন্ত পৃথিবী! তোমাদের দিতে পারিনি আলোকিত সকাল দিতে পারিনি একটি ভোরের সুশীতল ছায়া, নিঃশেষে নিয়ে গেছে নির্লজ্জ তঙ্গের বিস্তারিত পড়ুন
তোমাকে বলি সেবক বন্দ্যোপাধ্যায় তোমাকে নিয়ে আসার আগে কত কিছু দিয়ে তোমার চারদিক সাজালাম রূপ রং রস শব্দ গন্ধ স্পর্শের যত আয়োজনে তারপর তোমাকে আনলাম দিলাম সব কিছু তোমাকে এ সব নিয়ে খেলবে তুমি বলে তুমি ততদিনই খেললে এ সব নিয়ে যতদিন তুমিও ছিলে ওই সব কিছুর মতই সুন্দর তারপর তারপর তুমি কেমন বদলে গেলে […]বিস্তারিত পড়ুন
কবিতার স্বপ্নপুরুষ রুমকি আনোয়ার কবি এসে দাঁড়ালেন ডায়াসে সফেদ পাঞ্জাবীতে সৌম্যকান্তি এক জ্যোতির্ময় , স্বাধীনতার বারুদে ঝলসানো তপ্ত দেহ চশমাটি খুললেন কবি আনমনে কি ভাবলেন। সামনে উত্তাল জনসমুদ্র প্রতীক্ষায় অধীর কত রাত নির্ঘুম কেটেছে তাই চোখের নিচে কালশিটে দাগ দুপুরের কাঁচা রোদে জুলফির উপরে কিছু বিস্তারিত পড়ুন
তুমি কাছে এলেই গগণ ঘোষ তুমি কাছে এলেই প্রাচীন রণবাদ্য বাজে বুকে ললাটে দুরগ্রহ, দুমড়া আত্মা-মন ক্ষুধার্ত ভৎসনা ক্রমাগত স্বেচ্ছাচারিণীর মতোই স্পর্শ করে ধীর প্রকৃতির নারীকে শরীরে শিহরণ রক্তে শিরায় রৌদ্রও ছায়ার মাঝে পড়ে থাকে উপহাসিত দেহ পাশের বাড়ির জানালায় ধৈর্যশীল একগুচ্ছু চুল সুগন্ধি ছড়িয়ে যায় বিস্তারিত পড়ুন
বিভাব্যঃপৃচ্ছক মহ. ওলিউল ইসলাম ছায়ার চাপে স্নায়ুবিক মরণ উষ্ণ পরশে লীনতাপ ক্ষরণ। যুক্তি-তক্কে দর্শন জীবন্ত মমি। ষোলয়ানা ভাবনায় পাটিগণিত বুনে মিলনের সজ্ঞা পাইনি খুঁজে। বালক খেয়ালে কবিতাও পড়ি কিন্তু কবির সজ্ঞা অজানা এখনো। থেমে যাওয়া নীরবতা গণ্ডী পেরিয়ে চলে উদারতার আকাশ ঘেঁষে। বিমুখ পরিযায়ী দল তবুও বিস্তারিত পড়ুন
“তোমার দু’চোখের অব্যক্ত ভাষা” সালমা জামান তোমাকে চিনেছি আমি হাজার লোকের ভীড়ে তোমাকে জেনেছি আমি গভীরভাবে তোমার দু’চোখে ছিলো স্বপ্নের অনুভূতি প্রকাশ না করার একটু ভাব- ভঙ্গি! সেদিন তোমার দৃষ্টি ছিলো শুধুই আমার দু’চোখে তখন ছিলো না কোনো কথা তোমার মুখে ছিলো শুধু তোমার বিস্তারিত পড়ুন
খোরাক মনি রায় ঘোষ আমি সাহিত্যিক নই সাহিত্যের ধারেকাছেও আমার বিচরণ নেই। আমি কবি নই গুছিয়ে কবিতা লেখা, ছন্দের মারপ্যাঁচ বোঝা আমার কম্ম নয়। আমি লেখিকাও নই প্রতিবাদী ভাষা আমার আসে না কোনকালেই। আমি ধর্ষিতাকে কলমের গোড়ায় দাঁড় করাতে পারি না। মোমবাতি জ্বালিয়ে মিছিলে যোগ দিতে পারি না। কি লাভ করে? পাতার বিস্তারিত পড়ুন
মুনিয়া হোসনেয়ারা আফরিন শিল্পী পাখি মুনিয়া নরম বাসা বুনিয়া পাড়ে ডিম সে গুনিয়া। নিচু ঝোপের বাঁকে থাকে ঝাঁকে ঝাঁকে ‘কিটি কিটি’ডাকে। চড়ুইর মতো ছোটে শক্ত খাটো ঠোঁটে শস্যদানা খোটে। সর্বনাশা ফাঁদে খাঁচায় কেন বাঁধে? তাই মুনিয়া কাঁদে..।বিস্তারিত পড়ুন
সভ্যতার মুখে যুথিকা দাস হায়রে মানব দেবতা তুমি এত কলুষিত? মসজিদ মন্দির গির্জা নয়, কখনো হয়নি অপবিত্র মুখিয়ে আছে দেবতারা নিম্নমুখী তাদের বিচারণ সুপ্ত নেত্র। অপবিত্র সে সব দেবতা যারা কুলুপ এঁটেছে মুখে, নারীদের গুপ্ত রক্ত পাঠ নিতে ব্যস্ত যারা দিনরাতে, নিতম্বযুক্তা দেবতা হাসবে কোন সুখে? মানুষের খোলস বিস্তারিত পড়ুন
পুনরায় নুরজাহান খাতুন মা , মা আমায় একটু টাই পরিয়ে দাও ,না । হ্যাঁ ,আসছি।অর্পিতা টাই পরিয়ে দেয় রাহুলকে । স্কুল বাস হর্ণ দিচ্ছে । ছটা বেজে গেছে ।তাড়াতাড়ি বাসে চাপিয়ে দেয় রাহুলকে। সকাল বেলায় খুব তাড়া থাকে । সমীর অফিসে যাবে । নটায় রান্না কমপ্লিট করতে হবে ।অর্পিতা মাঝেমধ্যে বিরক্ত হয়ে বিস্তারিত পড়ুন
গন্তব্য মাসুদ খাঁন কোথায় থেকে এসে মানুষ কোথায় ফিরে যাবে, কালের স্রোতে ভেসে গেলে আঁধার খুঁজে পাবে। নদীর বুকে ঢেউ উঠেছে যৌবনের এই টানে, জোয়ার ভাটা আছে বলে মরণ আঘাত হানে। তুষার কণার মতো একদিন জীবন ক্ষয়ে যাবে, লোকাল ট্রেনে উঠে কেন পথের দিশা চাবে? আলেয়াকে আলো বলে পাপে হাত বাড়াবে, সঠিক দিশা ভুলে বিস্তারিত পড়ুন
মহাবিশ্বের আঁধার খুঁড়ে নতুন গ্রহের সন্ধানে আনিসুর রহমান জুয়েল দরোজার ভেতর থেকে খুলে রোজ দাঁড়িয়ে থাকি তোমার অপেক্ষায় তুমি অস্থির ভালোবাসি তোমাকে বুঝোনি এখনো তোমাকে ভালোবাসা দেয়ার মানুষ এখনো আছে । অথচ আমি বুঝিনা তোমাকে পাওয়া অতটা সহজ নয় যতটা রোজ পাওয়া সহজ বেওয়ারিশ রক্তমাখা লাশ ধর্ষিতার নিথর দেহ বিস্তারিত পড়ুন
রাজপথ হবে শৈলেন রায় সংলাপে নুন আনতে পান্তা ফুরিয়ে যায় যাক ঠাসা-বুনোটের জীবন তো একটা চাই, স্বার্থপরতার সব রসদ মজুতটা যুতসই হলে দু’বার টেনেটুনে দেখে গুদামে তালাটা লাগাই। ঝঞ্ঝাটের কাগুজে ভয় সময় নষ্ট একেবারে কৃচ্ছসাধনের ফলেই আজ এই ভোগ আরতি, এ নাট্যরস, সুর-সৃষ্টি -দক্ষতা সব পেশাদারি বিস্তারিত পড়ুন